আমাদের কার্যক্রম

karjokrom

মোরা ছুটেছি দুর্বার গতিতে আলোর মশাল লয়ে… …


১ম দফাঃ দাওয়াত

 

সত্যের মশাল হাতে অন্তরে ঈমানের রোশনী নিয়ে দৃপ্ত পদক্ষেপে এগিয়ে চলছে দেশের লক্ষ লক্ষ ছাত্রীসমাজের হৃদয়ের সংগঠন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থা। মহাগ্রন্থ আল-কোরানের সেই শাশ্বত আহবানে সাড়া দিয়ে যাত্রা শুরু হয়েছিল এ কাফেলার- “ তার চেয়ে উত্তম কথা আর কার হতে পারে? যে লোকদের আলøাহর পথে ডাকলো, নেক আমল করল আর ঘোষণা দিল- আমি মুসলিম”। (হামীম আস সাজদাহ-৩৩)

হতাশার পঙ্কে নিমজ্জিত ছাত্রীসমাজকে সত্য ও ন্যায়ের উজ্জল পথে আহবান জানানোর পাশাপাশি স্বীয় ঈমানকে মজবুত করার লক্ষ্যে গুটিকয়েক ছাত্রীবোন পথ বড় দুর্গম মেনেও এগিয়ে চলেছে। সে কাজ আঞ্জাম দিতে বিভি›¥ বিভাগের সৃষ্টি। সময়ের পরিক্রমায় বিভাগগুলো বাস্তবায়ন করেছে বিভিন্ন কর্মসূচী বিভিন্ন আঙ্গিকে।

 


# স্কুল ও শিশু বিভাগঃ

 

বিভাগ হিসেবে এই
বিভাগটির যাত্রা ১৯৯০ সালে। আগামী প্রজন্মের উজ্জ্বল সম্ভাবনা আজকের ছোট্টরা।
তারাই আগামীর কান্ডারী। আর তাই তাদেরকে ইসলামের সুশীতল ছায়ায় আনতে বাংলাদেশ
ইসলামী ছাত্রীসংস্থা এ বিভাগের মাধ্যমে চেষ্টা করে যাচ্ছে নিরন্তর। এর
আনুষ্ঠানিক প্রথম প্রকাশ “আলোর পাখি” নামে। ২০০০ সালে কেন্দ্র থেকে এ নামে একটি
ম্যাগাজিন প্রকাশ করা হতো। পরবর্তীতে ২০০৮ সাল থেকে “ফুলের মেলা” নামে
স্বতন্ত্র মর্যাদা নিয়ে শিশু অঙ্গন ভিত্তিক কাজ শুরু হয়। বিভিন্ন দিবসকে
কেন্দ্র করে প্রতিযোগীতা, সমাবেশ, আলোচনা সভা করা হয়। ভাষা দিবস উপলক্ষ্যে  সারা
বাংলাদেশ ব্যাপী আয়োজন করা হয় প্রতিযোগীতার। ব্যাপক সাড়া ও উৎসবের আমেজে শেষ হয়
এ প্রতিযোগীতা।  বর্তমানে  প্রায় প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্রীদের
মণিকোঠায় পৌঁছে গেছে ছাত্রীসংস্থা।

 


#কলেজ বিভাগঃ


 

এ বিভাগের যাত্রা
শুরু হয় ১৯৯০ সালে। একটি জেলার অন্যতম প্রধান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানই হলো কলেজসমূহ।
সেখান থেকে সাংগঠনিক কাজগুলো মজবুতি পায় । কলেজ বিভাগের উদ্যোগে বাংলাদেশ ব্যাপী
তথ্য মেলা, নবীন  বরণ, ফল উৎসব, পিঠা উৎসব, পিঠা প্রদর্শনী, দোয়া মাহফিল
ইত্যাদির আয়োজন করা হয়। 

 


#বিশ্ববিদ্যালয় বিভাগঃ


 

বিভাগ হিসেবে
বিশ্ববিদ্যালয় বিভাগ যাত্রা শুরু করে ১৯৯২-৯৩ সেশনে। বিশ্ববিদ্যালয় অঙ্গনের
ছাত্রীদের ইসলামের আলোয় আলোকিত করতে বিশ্ববিদ্যালয় বিভাগ দেশের সর্বোচ্চ
বিদ্যাপীঠগুলোতে এই সংগঠনের কার্যক্রম শুরু হয় ছাত্রীসংস্থার সূচনালগ্ন থেকেই।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় টিএসসি ক্যাফেটেরিয়াতেই এই সংগঠনের জন্ম। প্রতিষ্ঠাকালের
সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রোকেয়া ও শামসুন্নাহার হল ইউনিটের মাধ্যমে যে পদযাত্রা
শুরু হয় তা পরবর্তীতে ছড়িয়ে পড়ে চট্টগ্রাম, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় সমূহে।
বিভিন্ন দিবস কেন্দ্রিক সাধারন সভা, আলোচনা সভা, ক্রোড়পত্র, দেয়ালিকা প্রকাশ,
পত্রিকা প্রকাশ, সাহিত্য আড্ডা, নবীন বরণ, সেমিনার, সি¤েপাজিয়াম ইত্যাদি
কার্যক্রম দ্বারা বিশ্ববিদ্যালয় অংগনে ইসলামী আদর্শের প্রভাব বি¯Íার করতে
বিশ্ববিদ্যালয় বিভাগ বিভিন্নমুখী পদক্ষেপ বা¯Íবায়ন করে যাচ্ছে।

 


#মেডিকেল বিভাগঃ

বিভাগ হিসেবে
কেন্দ্রে মেডিকেল বিভাগ প্রথম সংযোজিত হয় ১৯৯১-৯২ সেশনে। সর্বপ্রথম যেখানে
ছাত্রীসংস্থার ইউনিট প্রতিষ্ঠিত হয় তার মধ্যে ঢাকা মেডিকেল ও সলিমুলøাহ মেডিকেল
কলেজ ইউনিট অন্যতম। পরবর্তীতে বাংলাদেশের সরকারী ও বেসরকারী মেডিকেল গুলোতেও এই
বিভাগ সংগঠনের প্রতিনিধিতশীল জনশক্তি তৈরীতে ভ‚মিকা রেখে যাচ্ছে। বিশেষ
দিবসগুলোকে সামনে রেখে দেয়ালিকা, ক্রোড়পত্র, প্রতিযোগীতা, পুস্তক প্রদর্শনী,
সাধারন সভা, আলোচনা সভা, নৈশ ইবাদাত ইত্যাদি কার্যক্রমের মাধ্যমে মেডিকেল
শাখাগুলো এই অংগনের ছাত্রীদের মধ্যে ইসলামের দাওয়াত স¤প্রসারন, তাদের সংগঠনে
অন্তর্ভ‚ক্তকরণ ও বিভিন্নমুখী প্রশিক্ষনের মাধ্যমে ।

 


# শিক্ষা বিভাগঃ

 

এ বিভাগের যাত্রা
শুরু হয় ২০০৮ সালে। প্রথমে অন্য বিভাগের সাথে, পরে স্বতন্ত্র বিভাগ হিসেবে কাজ
শুরু হয় ২০০৯ সালে। নবীন ছাত্রী, উত্তীর্ণ ও ভালো রেজাল্টধারী ছাত্রীদের নিয়ে
সংবর্ধনা, সাধারন ছাত্রীদের অভিনন্দন কার্ড, ইসলামী শিক্ষার স্বপক্ষ জনমত গঠন,
গ্রুপ স্টাডী, ইত্যাদির মাধ্যমে দাওয়াতী কাজকে বেগবান করে যাচ্ছে শিক্ষা বিভাগ।
এছাড়া শিক্ষা সাময়িকীর মাধ্যমে সারা বাংলাদেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানই
বিভিন্ন ব্যাচের  ছাত্রীদের কাছে আমাদের দাওয়াত পৌঁছে যাচ্ছে ।

 


# তথ্য বিভাগঃ

 

এ বিভাগের যাত্রা
শুরু হয় ২০০৮ সালে। দাওয়াতের কার্যক্রমকে প্রসারিত করতে ২০০৮ সালে অনেক আড়ম্বর
উৎসবের মধ্য দিয়ে ছাত্রীসংস্থার অফিসিয়াল ওয়েবসাইট উদ্বোধন করেন তৎকালীন
কেন্দ্রীয় সভানেত্রী। ২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে চেতনায় দীপ্তপথ নামে একটি
ফেইসবুক পেইজ চালু করা হয়। এছাড়া ২০০৯ সালে এ বিভাগের উদ্যোগে রমজান ও নারী
দিবসকে কেন্দ্র করে সারা বাংলাদেশ ব্যাপী আয়োজন করা হয় তথ্য মেলা। এ
ধারাবাহিকতায় বর্তমানে চলছে বিভিন্নমূখী কার্যক্রম।


#সাহিত্য-সাংস্কৃতিক বিভাগঃ

 

সাহিত্য একটি
জাতির জীবন দর্পণ। সাহিত্য-সংস্কৃতির মাধ্যমে জাতীয় রুচি, মূল্যবোধ, দৃষ্টিভঙ্গি
স্পষ্ট হয়ে উঠে।মিডিয়া আগ্রাসনের যুগে অশøীল গল্প, উপন্যাস, ম্যাগাজিন, সিনেমা,
সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে কচি কোমল সতেজ তর–ণ সমাজের অšতরে সহজেই
অনৈতিকতার বীজ রোপিত হচেছ যা একসময় মহীর–হে পরিণত হয়ে কলুষিত করছে সমাজ জীবনকে।
আধুনিকতার নামে পাশ্চত্য ফ্যাশন, সাজজসজ্জায় আকৃষ্ট হয় এদেশের মুসলিম
ছাত্রীসমাজ। সাহিত্য-সাংস্কৃতিক অঙ্গনের কলুষতা মোকাবেলায় সুস্থ সাহিত্য রচনা ও
সাংস্কৃতিক কার্যক্রমে উৎসাহিত করতে এ অঙ্গনেও রয়েছে ছাত্রীসংস্থার সরব পদচারণা।যার
মাধ্যমে একদিকে যেমন ছাত্রীবোনদের সৃজনদের প্রতিভার বিকাশ ঘটে তেমনি অন্যদিকে
ইসলাম যে কোন শুষ্ক জীবনাদর্শ ¯পষ্ট হয়ে উঠে।বিভাগ হিসেবে যাত্রা শুরু ১৯৮০ সালে।এ
বিভাগের কার্যক্রম শুর– থেকেই ছিল। ইউনিট ভিত্তিক সাহিত্য সভা, দেয়ালিকা
পত্রিকাসহ নিজ হাতে ঈদ কার্ড তৈরী করে কর্মীদের মধ্যে তা বিলি করা হয়েছে। ধীরে
ধীরে এ বিভাগের কার্যক্রমের প্রসার ঘটে।

ঢাকা মহানগরী
সাহিত্য-সাংস্কৃতিক বিভাগের উদ্যোগে বিভিন্ন সময়ে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান,
সাংস্কৃতিক  প্রতিযোগিতা ও সাহিত্য -সাংস্কৃতিক সপ্তাহ পালন করে। ১৯৯৮ সালে ১
মে ঢাকা মহানগরী মনোমুগ্ধকর গীতিআলেখ্য, কৌতুক এবং আকর্ষণীয় নাটক পরিবেশন করে।
১৯৯৯ সালে ঢাকা মহানগরীর উদ্যোগে থানা ভিত্তিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
এতে থানাগুলো মনোমুগ্ধকর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান নিয়ে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহন করে।এছাড়াও
ঢাকা মহানগরীর সাহিত্য-সাংস্কৃতিক শিল্পী গোষ্ঠী বিভিন্ন সময় সাধারণ সভা ও কর্মী
সমাবেশে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও গীতি আলেখ্য পরিবেশন করে।

ছাত্রীসংস্থার ২৫
বছর পূর্তিতে এক বর্নাঢ্য আয়োজনের মাধ্যমে পালিত হয় বর্ষপূর্তি উৎসব ২০০৩ সালে।
উসমানী মিলনায়তনের সেই আয়জনকে ঘিরে দুমাস আগে থেকেই সাজ সাজ রব পরে যায়। সমন্বয়
সাহিত্য সাংস্কৃতিক গোষ্ঠীর মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান মুগ্ধ করে সবাইকে এ
উৎসব উপলক্ষে বের হয় পূর্তি উৎসব স্মারক।

 

এছাড়াও
কেন্দ্রীয়ভাবে ২৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও নাটকে ঢাকা
র সাহিত্য-সাংস্কৃতিক গোষ্ঠী অংশ নেয় এবং কেন্দ্রীয় সংস্থার উদ্যোগে আয়োজিত
সাংস্কৃতিক কর্মশালায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করে ১ম স্থান অধিকার করে।
ঢাকা মহানগরী সাহিত্যিকদের জন্য ত্রৈমাসিক সাহিত্য আসরের  আয়োজন করে এবং
উন্মুক্ত পরিবেশে স্বরচিত লেখা পাঠানোর মাধ্যমে কচি হাতের লেখিকাদের উৎসাহিত করা
হয়। এ বিভাগের উদ্যোগে ২০০১-২০০২ এবং ২০০২-০২০০৩ সেশনে

পরিবর্তন
নামে
হ্যান্ড ম্যাগাজিন প্রকাশ করে যা সাহিত্যপ্রেমীদের দ্বারা সমাদৃত হয়েছে

 

 

# কেন্দ্রের মুল প্রকাশনা-পত্রিকা-

o    সিয়াম

o    ছাত্রীবার্তা

o    শিক্ষা সাময়িকী

o    আলোকিত আঙিনা

o    এসো সোনালী দিগন্তে

o    আমরা ক’জন কারিগর একসাথে

o    কর্মপদ্ধতি

২য় দফাঃ সংগঠন ও প্রশিক্ষন

আমরা কজনা মিলেছি হেথায় ঘোর অমানিশা কাটাতে…

#সংগঠনঃ

সর্বপ্রথম যেখানে ছড়িয়ে পরেছিল এ স্বর্ণালী আলোকচ্ছটা…

১৯৭৮- ৭৯ সেশনে ঢাকায় ১২টি ইউনিট গঠিত হয়-

ঢাকার বাইরেও ১৯৭৮-৭৯ তেই ছড়িয়ে পড়ে এ সংগঠন- ৯টি জেলায় কাজ হয় সর্বপ্রথম। এবং ১৭টি ইউনিট গঠিত হয়।

#প্রশিক্ষণ:    

ছাত্রীসংস্থার দাওয়াতে সাড়া দানকারী বোনদের সুসংগঠিত করে উন্নত নৈতিকতার প্রশিক্ষণ দিতে ছাত্রীসংস্থা গ্রহণ করে আসছে বিভিন্ন কার্যক্রম, যা কোরআন-হাদীস অনুসৃত। বিশ্বাসী হৃদয় গুলোকে পরিচর্যা করে তাদের জীবন হতে যাবতীয় কালিমা, মালিন্যতা ও কলুষতা দূর করে শ্বেতশুভ্র সুবাসিত গোলাপে পরিণত করতে এক অনন্য প্রতিষ্ঠানের ভূমিকা পালন করে আসছে।

কোরআন প্রশিক্ষণ, কুরআন তাফসীর ক্লাস, স্পীকার্স ফোরাম, সামষ্টিক পাঠ, গ্রুপ স্টাডি, এহতেসাব ইত্যাদির মাধ্যমে তাদের চিন্তার ভ্রান্তি উম্মোচনের পাশাপাশি কোরআন ও সুন্নাহর আলোকে আলোকিত, পবিত্র জীবন যাপনের প্রশিক্ষণ চলে। ২০১০ সাল থেকে  সকল  জনশক্তির  জন্য প্রকাশিত হয়  প্রশিক্ষণ পএিকা ”ছাত্রীবার্তা” ।

৩য় দফাঃ সমস্যা সমাধান

নারীর মর্যাদা প্রতিষ্ঠা ও নারীর অধিকার রক্ষায় অনন্য সংগঠন ছাত্রীসংস্থার কর্মসূচী-ছাত্রীসংস্থা নারী জীবনের সংকট উত্তরণে সঠিক পথ নির্দেশনায় নিরবচ্ছিন্ন ভাবে কাজ করে যাচ্ছে। নারীর সমস্যা ও নারী নির্যাতনের কারণ চিহ্নিত করে ইসলাম প্রদত্ত পন্থা প্রচারে ছাত্রীসংস্থার উদ্যোগে আয়োজিত ৩দিন ব্যাপী প্রথম সেমিনারই  ছিল নারীমর্যাদা বিষয়ক।এছাড়াও ছাত্রীসংস্থার বিভিন্ন উদ্যোগের মধ্যে ছিল নারীমর্যাদা বিষয়ক বিভিন্ন ইস্যুতে লেখালেখি, পত্রিকায় বিবৃতি প্রদান, দরির্দ্য-মেধাবী ছাত্রীদের মাসিক স্টাইপেন্ড প্রদান, ত্রান সহায়তা, শীতবস্ত্র বতরণ ও ঈদ পোশাক প্রদান, ফ্রি-কোচিং, বই, নোট প্রদান, ভর্তি ও আবাসন সহযোগিতা ইত্যাদি।

Ø  একটি বিশেষ কার্যক্রম হিসেবে ঢাকার উদ্যোগে  ছাত্রীসংস্থার মেডীকেল বিভাগের বোনদের পরিচালনায় একটি মেডিকেল ভর্তি কোচিং চালু করা হয়।

Ø  শিক্ষা ব্যাবস্থা সংস্কারের উদ্দেশ্যে ২০০৩ সালে বুয়েট, মেডীকেল ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী, শিক্ষিকা এবং পেশাজীবী সুধীদের নিয়ে অনুষ্ঠিত হয় “আজকের শিক্ষাব্যাবস্থা ও আমাদের ছাত্রসমাজ” শীর্ষক সেমিনার। এর ধারাবাহিকতায় ইসলামী শিক্ষার স্বপক্ষে জনমত গঠন ও মতবিনিময়ের কার্যক্রম জনশক্তিদের নিয়মিত তৎপরতার অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

Ø  ক্রমবর্ধমান ছাত্রসমাজের বিভিন্ন সমস্যা সমাধান ও যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে সুসংঘবদ্ধভাবে বিভিন্ন দ্বাবী আদায়ের লক্ষ্যে ছাত্রীসংস্থা বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন কলেজে অনুষ্ঠিত ছাত্র সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহন করে এসেছে।

Ø  বালাদেশের সুধী মহলে ছাত্রীদেও আবাসন সমস্যা ও পরিবহন সমস্যা নিয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে ছাত্রীসস্থা আয়োজন করে একটি গোল টেবিল বৈঠক। যা ব্যাপক সাড়া ফেলে ও আলোড়ন সৃষ্টি করে সুধী মহলে